৪. গুনাহ মাফ: এই দোয়া পাঠের মাধ্যমে গুনাহ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এবং আল্লাহর ক্ষমা লাভ করা যায়, বিভিন্ন ইসলামী আলোচনা ও ওয়াজ মাহফিলে এই ফজিলতের কথা বলা হয়েছে।
৫. মানসিক শান্তি: এই দোয়া পাঠকারীর মনে প্রশান্তি আসে এবং মানসিক চাপ দূর হয়, অনেক ইসলামিক স্কলার এই ব্যাপারে আলোকপাত করেছেন।
৬. শয়তানের কুমন্ত্রণা থেকে মুক্তি: এই দোয়া পাঠকারী শয়তানের কুমন্ত্রণা থেকে রক্ষা পায়, বিভিন্ন হাদিসের কিতাবে এই ব্যাপারে উল্লেখ আছে।
৭. আল্লাহর একত্ববাদে বিশ্বাস বৃদ্ধি: এই দোয়া পাঠের মাধ্যমে আল্লাহর একত্ববাদে বিশ্বাস আরো সুদৃঢ় হয়, ইসলামী চিন্তাবিদরা এই ব্যাপারে মতামত দিয়েছেন।
৮. ঋণ মুক্তি: কোনো কোনো বর্ণনায় এসেছে যে, জুমার নামাজের পূর্বে ও পরে এই দোয়া ১০০ বার পড়লে ঋণ মুক্তি হয়, তবে এই বর্ণনার ভিত্তি নিয়ে মতভেদ রয়েছে, এই বিষয়ে কিছু বিভ্রান্তিকর তথ্যও প্রচলিত আছে।